পৃষ্ঠাসমূহ

Share

মঙ্গলবার, ৩ মে, ২০১১

Biomass Energy Technology - Tree Plantation biomass energy

In northern European countries, such as Sweden or Denmark, pellets are used to fire biomass district heating or combined heat and power (CHP) plants.

A market known as co-firing is growing rapidly, whereby pellets are used to partially substitute coal in large power plants in Belgium, the Netherlands and the UK. Demand for wood pellets is growing at a rapid rate with many European power companies investing in future wood pellet tree plantations as far away as Canada and the United States.

Unfortunately, these power plants are using wood pellets made up of softwoods that have substantially lower BTU rates than hardwoods. Supplying these companies with hardwood wood pellets wood dramatically increase their power production and at the same cost of using softwood pellets thereby increasing both profits and their capacity to deliver more power.

A BTU (British Thermal Units) is a measure of heat (energy) produced from a single cord of wood The BTU comparison chart below illustrates the advantages of planting superior tall tree plantation hardwood seedlings instead of less dense softwoods.

BTU Comparison Chart

Black Locust is our choice for a wood pellet tree plantation due to its high ranking on the BTU chart, its rapid growth, it's quick time to harvest and it's multiple stem stump regeneration properties.


Collected by TREE PLANTATION

TREE PLANTATION

সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০১০

নাসপাতি~Pear











নাসপাতি ( Pyrus communis) - বাংলার একটি পরিচিত সুস্বাদু ফল
এটি মাঝারি আকারে গাছ বিদেশী ফল আপেলের চেয়ে দ্বিগুণ ভিটামিন সি ও প্রোটিন সম্পন্ন নাসপাতি পার্বত্য চট্টগ্রাম এলাকায় একটি নতুন সম্ভাবনাময় ফল হিসেবে কৃষকের মাঝে পরিচিতি পেয়েছে কৃষি বিজ্ঞানীদের গবেষণায় দেখা গেছে, খাগড়াছড়ি বারি-১ জাতের নাসপাতি এখানকার মাটি ও আবহাওয়া এই ফলের জন্য বেশ উপযোগী

পাবর্ত্য চট্টগ্রামের পতিত ছোট ছোট পাহাড়ি দোঁ-আশ ও বেলে মাটিতে নাসপাতি চাষ খুবই উপযোগী
পাহাড়ি কৃষি গবেষণা কেন্দ্র খাগড়াছড়ি সম্ভাবনাময় এই জাতের ফলের চাষাবাদ সম্প্রসারণে বেশ কয়েক বছর ধরে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে গুটি কলম বিতরণ করে আসছে

তাছাড়া নাসপাতি অপেক্ষাকৃত শক্ত ফল হওয়ায় সংরক্ষণ ক্ষমতাও বেশি
কৃষকদের দেরিতে বাজারে সংরক্ষণ করার সুযোগ থাকায় অনেকেই এটি অর্থনৈতিকভাবে সম্ভাবনা বলে মনে করছেন
সঠিকভাবে পরিচর্যা করলে রোপণের ৫ বছরেই প্রতিটি নাসপাতির গাছ থেকে ৩০ থেকে ৬০ কেজি ফল উৎপাদন সম্ভব

অন্যান্য নামের মধ্যে - Pear, Common Pear, European Pear, Bhutan Pear উল্লেখযোগ্য

----------------------------------
The pear is a fruit tree of genus Pyrus (pronounced /ˈpaɪrəs/) and also the name of the tree's edible pomaceous fruit. The pear is classified in subtribe Pyrinae within tribe Pyreae and is a perennial. The apple (Malus × domestica), which it resembles in floral structure, is also a member of this subcategory.

Water Spinach-কলমি শাক


কলমি শাক (Ipomoea aquatica বা water spinach) এক প্রকারের অর্ধ জলজ উষ্ণমণ্ডলীয় লতা।

সারাবিশ্বের নিরক্ষীয় ও উপনিরক্ষীয় অঞ্চলে এটির ব্যাপক চাষ হয়। কলমি লতা স্বল্প পানিতে যেমন জন্মে, তেমনি আর্দ্র মাটিতেও এর ফলন ভালো হয়। এর ডাঁটা ২ থেকে ৩ মিটার লম্বা হয়। তবে শাকের পাতা অনেকটাই লম্বাটে ও ত্রিকোণাকার হয়ে থাকে। গাছ ৫-১৫ সে.মি. দীর্ঘ এবং ২-৮ সে.মি. চওড়া হয়। ফুল হয় অনেকটা কলসি আকারের এবং তা ৩-৫ সে.মি. ব্যাসের। ফুলের বর্ণ হয় সাদা। মালয়ী ও চীনা খাবারে এর ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে। বাংলাদেশেও এটি শাক হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয়।

বাংলা নাম: কলমী
অন্যান্য নাম:
• English:Water Morning Glory, Swamp cabbage, aquatic morning glory, Chinese water spinach
বৈ্ঞ্জানিক নাম: Ipomoea aquatica
গোত্র: Convolvulaceae
------------------------------------------

শনিবার, ২৮ আগস্ট, ২০১০

কালিজিরা-(Nigella Sativa Linn.)





বৈশিষ্ট্যঃ উচ্চতায় ২০-৩০ সেমি (৮-১২ ইঞ্চি), পাতা সরু ও চিকন, সবুজের মধ্যে ছাই- ছাই রং মেশানোজোড়া ধরে সোজা হয়ে পাতা জন্মায়

Family-Ranunculaceae

Description-The genus Nigella has about

20 species.The most widely cultivated

species is N. sativa,an erect annual,

highly branched herb growing to 70 cm,

Leaves pinnately dissected,

with fine linear segments.

Flowers are star shaped, usually pale blue.

N. sativa is cultivated as a crop for its

black seeds at higher altitudes

between 1500-2500 m, in Kenya, Sudan,

Afghanistan, central and southern Europe,

India, Iran, Syria, Russia etc.




ফুলঃ স্ত্রী, পুরুষ দুই ধরণের ফুল হয়, নীলচে সাদা (জাত বিশেষে হলুদাভ) রংপাঁচটি পাঁপড়ি

ফলঃ গোলাকার ফল, কিনারায় আঁকর্শির মত রাড়তি অংশ থাকে

বীজঃ কালো রং এর প্রায় তিন-কোনা আকৃতির বীজ

বীজকোষ খাঁজ আকারে ফলের সাথে লম্বালম্বি ভাবে থাকে

প্রতিটি ফলে ২০-২৫ টি বীজ থাকতে পারে

যে অংশটি ব্যবহার করা হয়ঃ শুকনো বীজ ও বীজ থেকে পাওয়া তেল

পরিবেশঃ প্রচুর রোদ লাগে এমন যে কোন সমতল জমি

মাটিঃ যে কোন মাটিতেই জন্মায়বেলে-দোঁআশ মাটিতে ফলন ভাল হয়

বপন সময়ঃ অগ্রহায়নের শেষ থেকেই লাগানো যায়বৃষ্টির সম্ভাবনা থাকলে পৌষের প্রথমে লাগানো ভাল

জমি তৈরীঃ ভাল করে কুপিয়ে বা লাঙ্গল দিয়ে মাটি মিহি করতে হবে

নিড়ানি দিয়ে ঘাস ও আগাছা পরিষ্কার করতে হবে

অল্প পরিমান, অর্থাৎ ১০ শতাংশ বা তার কম জমিতে চাষ করলে ৫ সেমি/ ২ ইঞ্চি উঁচু বেড তৈরী করা ভাল১০ শতাংশ জমিতে ১০ কেজি পচা গোবর ও ২ কেজি পচা খৈল, অথবা ১০ কেজি পরিমাণ যে কোন কম্পোস্ট মাটির সাথে ভালোভাবে মিশিয়ে বেড তৈরী করা যেতে পারে

মিহি মাটি দিয়ে সামান্য উঁচু বেড তৈরী করলে বেশি সার লাগবে না

খেয়াল রাখতে হবে যাতে কমপক্ষে ৬ ইঞ্চি (১৫ সেমি) মাটি আলগা থাকে

অগ্রহায়নের মাঝামাঝি সময়ে মাটিতেজোআসলে জমি তৈরী করা আরম্ভ করা যেতে পারে

সার মেশানোর ১ সপ্তাহ পরে প্রয়োজন হলে একবার নিড়ানি দিয়ে বেড তৈরী শেষ করতে হবে

বপনঃ ১ ফুট বা ৩০ সেমি, দূরে দূরে ১-৪ ইঞ্চি গর্ত করে প্রতি গর্তে ২-৩টি করে বীজ পুঁততে হবে, খেয়াল রাখতে হবে বীজ বেশী গভীরে যেন না যায়

বীজের পরিমানঃ ১০ শতাংশ জমিতে ৩৫০-৪০০ গ্রাম বীজ

বীজ শোধনঃ আলাদা করে শোধনের দরকার নেইতবে বোনার আগে ভাল করে ধূয়ে ধূলাবালি

ও চিটা বীজ সরিয়ে নেওয়া ভালভেজা বীজ বপন করা উচিৎ

পরিচর্যাঃ বীজ লাগানোর পরই হালকা করে মাটি দিয়ে গর্ত ঢেকে দিতে হবে

পাখিতে বীজ খেতে না পারে, সতর্ক থাকতে হবেপ্রয়োজন হলে আগাছা পরিষ্কার করতে হবে

সেচঃ সেচের প্রয়োজন নেইতবে নতুন চারা লাগানোর পর রোদ বেশি হলে ছিটিয়ি

েপানি দেওয়া যেতে পারে; সন্ধ্যায় পানি ছিটিয়ে দেওয়া ভাল

সার প্রয়োগঃ জমি তৈরীর সময় ছাড়া পরে আর সার দেওয়া প্রয়োজন নেই

পোকা মাকড় ও রোগবালাই ঃ কালোজিরা সহজে পোকা মাকড়ে আক্রান্ত করে না

বরং এর স্বাভাবিক পোকা মাকড় ধ্বংসের ক্ষমতা আছেসেরকম রোগ বালাই হয় না



সময় কালঃ

অংকুরোদগম/ চারা গজানো ঃ ১২-১৬ দিন/ ০-২ সপ্তাহের মধ্যে

গাছের বৃদ্ধিঃ ৩০-৪০ দিন/২-৫ সপ্তাহের মধ্যে

ফুল আসবেঃ ৩৫-৪২ দিন/ ৬-৭ সপ্তাহের মধ্যে

ফল আসবেঃ ৪২- ৫৫ দিন/৭-৮ সপ্তাহের মধ্যে

ফল পাকবেঃ ৬০-৮৫ দিন/ ৯-১২ সপ্তাহের মধ্যে

বীজ বপনের পর সর্বমোট ১২ সপ্তাহের মধ্যে ফসল পাকবে ও তোলার সময় হবে অ

র্থাৎ পৌষের প্রথমে চাষ করলে ফাল্গুন-চৈত্রে ফসল তোলা যাবে

ফলনঃ ১০ শতাংশ জমিতে উপরোক্ত বর্ণনা অনুযায়ী চাষ করলে গড়ে ৩০-৩৫ কেজি কালোজিরা পাওয়া যাবে

ফসল সংগ্রহঃ ফাল্গ্হন-চৈত্রে গাছ মরে গেলে গাছ থেকে ফল সংগ্রহ করে ২

দিন রোদে শুকিয়ে নিয়ে হাতে মাড়াই করে বীজ সংগ্রহ করা যায়

গাছে সামান্য রস থাকতেই ফল সংগ্রহ করা উচিত, নয়ত বীজ জমিতে ঝরে পড়তে পারে

সংরক্ষণঃ চটের বস্তায় বা মাটির পাত্রে বীজ সংরক্ষণ করা যেতে পারে

অন্তত: এক বছর পর্যন্ত বীজ সংরক্ষণ করা যায়

শুকনো, অন্ধকার জায়গায় রাখতে হবে